180. সত্য যে কঠিন কঠিনেরে ভালো বাসিলাম, সে কখনো করেনা বঞ্চনা।
সত্য আলো হয়ে পথ দেখায়, মিথ্যা ও অসত্যকে বিতাড়িত করে। সত্য বলতে আমরা বুঝি কোনো কিছুর যথাযথ প্রকাশকেই। এর মধ্যে ধামাচাপার কিছু নেই। সত্যের অনুসরণে জীবন হয় সুন্দর, মানুষ অর্জন করে সততা। এর মধ্য দিয়েই মানুষ মহৎ গুণের অধিকারী হয়, যা মানব চরিত্রের উজ্জ্বল অলংকার। তাই যুগে যুগে মানুষ সত্যের সাধনা করছে। কারণ সত্যই মানুষের জীবনে সফলতা এনে দেয়।
জীবনের কঠিন পথ পাড়ি দিয়ে সকল ভুল-ভ্রান্তি আর মিথ্যাকে অতিক্রম করেই মানুষ সত্যের সন্ধান পায়। সত্য অপ্রিয় হলেও তা সত্যই। মিথ্যা দিয়ে একে ঢেকে রাখা যায় না। মানুষের জন্য মৃত্যু যত নির্মমই হোক না কেন, তা সত্য। এই সত্যকে মেনে নিয়েই মানুষ তার ক্ষুদ্র জীবনকে পৃথিবীতে কর্মময় করে তোলে। আবার, কিছু স্বার্থান্ধ মানুষ অনেক সময় নিজের স্বার্থ উদ্ধারের জন্যে মিথ্যার আশ্রয় নেয়। আপাতদৃষ্টিতে যদিও সে জয়ী হয় কিন্তু সত্যের প্রকাশ এক সময় অনিবার্য হয়ে ওঠে। সত্যের বিজয় ঘোষিত হয়। মিথ্যার আশ্রয়কারী ধ্বংসের দিকে ধাবিত হয়। সত্য যত কঠিনই হোক, তা চিরদিনই মাথা উঁচু করে থাকে। তাই তো যুগে যুগে মহামানবগণ সত্যের সাধনা করেছেন, হয়েছেন মহান আদর্শ। কারণ, সত্যের বলে বলীয়ান হয়েই তারা চরম শত্রুকেও পরাজিত করেছেন। ইতিহাসে হযরত মুহাম্মদ (স) এর সত্য ও ন্যায় প্রতিষ্ঠার জন্যে ত্যাগ তিতিক্ষা উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত হয়ে আছে। আমাদের সমাজের কঠিন সত্যগুলোকে মিথ্যা দিয়ে ঢাকার চেষ্টা না করে যদি আমরা তা মেনে নিয়েই কর্ম ঠিক করি তাহলে সমাজের অনেক অশান্তি, বিশৃঙ্খলা ও অন্যায় দূর হয়ে যাবে। কেননা, শত শতাব্দীর বিস্মৃতির তলেও সত্য হারিয়ে যায় না। সত্য উপেক্ষায় মরে না, অপমানে অস্থির হয় না, আঘাতে টলে না, তাই সত্য কঠিন হলেও তা মানুষকে বঞ্চিত করে না।
জীবনের কঠিন পথ পাড়ি দিয়ে সকল ভুল-ভ্রান্তি আর মিথ্যাকে অতিক্রম করেই মানুষ সত্যের সন্ধান পায়। সত্য অপ্রিয় হলেও তা সত্যই। মিথ্যা দিয়ে একে ঢেকে রাখা যায় না। মানুষের জন্য মৃত্যু যত নির্মমই হোক না কেন, তা সত্য। এই সত্যকে মেনে নিয়েই মানুষ তার ক্ষুদ্র জীবনকে পৃথিবীতে কর্মময় করে তোলে। আবার, কিছু স্বার্থান্ধ মানুষ অনেক সময় নিজের স্বার্থ উদ্ধারের জন্যে মিথ্যার আশ্রয় নেয়। আপাতদৃষ্টিতে যদিও সে জয়ী হয় কিন্তু সত্যের প্রকাশ এক সময় অনিবার্য হয়ে ওঠে। সত্যের বিজয় ঘোষিত হয়। মিথ্যার আশ্রয়কারী ধ্বংসের দিকে ধাবিত হয়। সত্য যত কঠিনই হোক, তা চিরদিনই মাথা উঁচু করে থাকে। তাই তো যুগে যুগে মহামানবগণ সত্যের সাধনা করেছেন, হয়েছেন মহান আদর্শ। কারণ, সত্যের বলে বলীয়ান হয়েই তারা চরম শত্রুকেও পরাজিত করেছেন। ইতিহাসে হযরত মুহাম্মদ (স) এর সত্য ও ন্যায় প্রতিষ্ঠার জন্যে ত্যাগ তিতিক্ষা উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত হয়ে আছে। আমাদের সমাজের কঠিন সত্যগুলোকে মিথ্যা দিয়ে ঢাকার চেষ্টা না করে যদি আমরা তা মেনে নিয়েই কর্ম ঠিক করি তাহলে সমাজের অনেক অশান্তি, বিশৃঙ্খলা ও অন্যায় দূর হয়ে যাবে। কেননা, শত শতাব্দীর বিস্মৃতির তলেও সত্য হারিয়ে যায় না। সত্য উপেক্ষায় মরে না, অপমানে অস্থির হয় না, আঘাতে টলে না, তাই সত্য কঠিন হলেও তা মানুষকে বঞ্চিত করে না।
শিক্ষা: সত্যের জয় অবশ্যম্ভাবী। তাই জীবনে জয়ী হওয়ার জন্যে কঠিন সত্যই আমাদের আশ্রয় হওয়া উচিত।
No comments