179. সমালোচক শত্রু নয়, সেই প্রকৃত বন্ধু।
মানুষের প্রতিটি কর্মের যেমন সমালোচনাকারী আছে, তেমনি প্রশংসাকারীও আছে। যে প্রশংসা করে তাকে আমরা বন্ধু মনে করি। আর যে সমালোচনা করে তাকে শত্রু ভাবা হয়। জীবনে চলার পথে যেমন অনেক বন্ধু জোটে, তেমন শত্রুও তৈরি হয়। বন্ধু সকল কাজে এগিয়ে আসে, সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দেয়।
একজন বন্ধু অন্য বন্ধুর বিপদে সাহায্য করে, পরামর্শ দেয়। প্রকৃত বন্ধু যেমন তার সুখে সুখী হয়, তেমন দুঃখে কষ্ট পায়। প্রকৃত বন্ধুই কাজের ভুল-ত্রুটি সংশোধন করে সঠিক পথের নির্দেশ দেয়। সাধারণত যে ব্যক্তি সমালোচনা করে তাকে আমরা শত্রু ভাবি। শত্রু মানুষের সর্ব প্রকার অনিষ্ট সাধনের চেষ্টা করে। যে সমালোচনা করে সে অন্যের দোষ গুণ নিয়ে কথা বলে। সমালোচনাকারী মানুষের সামনে অন্য ব্যক্তির দোষ নিয়ে কথা বলে তাকে অপমান করার জন্য। কারণ একজন শত্রু ব্যক্তির সকল কাজের সমালোচনা করে, কুৎসা রটায়, তাকে হেয় প্রতিপন্ন করার জন্য। শত্রুরূপী এই সমালোচনাকারীর উপর আমরা রাগ হই। কিন্তু পরোক্ষভাবে সে আমাদের ভুলগুলোকে চোখের সামনে এনে সংশোধন করার সুযোগ করে দেয়। ফলে দেখা যায় সমালোচনাকারী ব্যক্তি ক্ষতি করতে গিয়ে লাভ করে দেয়। বন্ধু যদি সমালোচনা করে, ভুল-ত্রুটি ধরিয়ে না দেয়, তাতে বরং ক্ষতিই হয়। কারণ তখন ভুলগুলো চোখের সামনে আসে না। ফলে সংশোধনেরও সুযোগ থাকে না। সমালোচনাকারী ব্যক্তিই আমাদের প্রকৃত বন্ধু। তার সমালোচনা আমাদের শুনতে খারাপ লাগে। কিন্তু মহৎ গুণাবলীর মানুষ হিসেবে গড়ে উঠতে পরোক্ষভাবে আবার সাহায্যও করে। তাই তো কবি তার ‘পাছে লোকে কিছু বলে’ কবিতায় বলেছেন- “নিন্দুকেরে বাসি আমি সবার চেয়ে ভালো, যুগ জনমের বন্ধু সে যে আঁধার ঘরের আলো।”
একজন বন্ধু অন্য বন্ধুর বিপদে সাহায্য করে, পরামর্শ দেয়। প্রকৃত বন্ধু যেমন তার সুখে সুখী হয়, তেমন দুঃখে কষ্ট পায়। প্রকৃত বন্ধুই কাজের ভুল-ত্রুটি সংশোধন করে সঠিক পথের নির্দেশ দেয়। সাধারণত যে ব্যক্তি সমালোচনা করে তাকে আমরা শত্রু ভাবি। শত্রু মানুষের সর্ব প্রকার অনিষ্ট সাধনের চেষ্টা করে। যে সমালোচনা করে সে অন্যের দোষ গুণ নিয়ে কথা বলে। সমালোচনাকারী মানুষের সামনে অন্য ব্যক্তির দোষ নিয়ে কথা বলে তাকে অপমান করার জন্য। কারণ একজন শত্রু ব্যক্তির সকল কাজের সমালোচনা করে, কুৎসা রটায়, তাকে হেয় প্রতিপন্ন করার জন্য। শত্রুরূপী এই সমালোচনাকারীর উপর আমরা রাগ হই। কিন্তু পরোক্ষভাবে সে আমাদের ভুলগুলোকে চোখের সামনে এনে সংশোধন করার সুযোগ করে দেয়। ফলে দেখা যায় সমালোচনাকারী ব্যক্তি ক্ষতি করতে গিয়ে লাভ করে দেয়। বন্ধু যদি সমালোচনা করে, ভুল-ত্রুটি ধরিয়ে না দেয়, তাতে বরং ক্ষতিই হয়। কারণ তখন ভুলগুলো চোখের সামনে আসে না। ফলে সংশোধনেরও সুযোগ থাকে না। সমালোচনাকারী ব্যক্তিই আমাদের প্রকৃত বন্ধু। তার সমালোচনা আমাদের শুনতে খারাপ লাগে। কিন্তু মহৎ গুণাবলীর মানুষ হিসেবে গড়ে উঠতে পরোক্ষভাবে আবার সাহায্যও করে। তাই তো কবি তার ‘পাছে লোকে কিছু বলে’ কবিতায় বলেছেন- “নিন্দুকেরে বাসি আমি সবার চেয়ে ভালো, যুগ জনমের বন্ধু সে যে আঁধার ঘরের আলো।”
শিক্ষা: বন্ধু যদি গঠনমূলক সমালোচনা না করে শুধু প্রশংসা করে তবে সেটা উপকারে না এসে ক্ষতিই করে। তাই সমালোচনাকারী শত্রু হলেও সে সঠিক চরিত্র গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
No comments