153. যাহারা তোমার বিষাইছে বায়ু নিভাইছে তব আলো তুমি কি তাদের ক্ষমা করিয়াছ তুমি কি বেসেছ ভাল?
পরম করুণাময়ের অপরিসীম দয়ায় মানুষ আজ সভ্যতার পথে অগ্রগামী। গোটা পৃথিবী দাড়িয়ে আছে বিশ্বায়ন নামক ছাতার নিচে। বিজ্ঞানের নব নব আবিষ্কার পৃথিবীর নানা প্রান্তের মানুষকে একসূত্রে গেঁথে ফেলেছে। মহাকালের এই ঘূর্ণায়মান চাকায় মানবতা আজ ভূলুষ্ঠিত। ভ্রাতৃত্বের বন্ধন ভেঙ্গে গিয়ে তৈরি হচ্ছে
বৈরী সম্পর্ক। মানুষের মাঝে বিভেদ ক্রমশ বেড়েই চলছে। আত্মকেন্দ্রীক চিন্তা ভাবনার কারণে মানবিক সম্পর্ক আজ বিষিয়ে উঠেছে। পারস্পরিক হিংসা বিদ্বেষের ফলে শান্তির আলো নিভে গেছে। মানুষের ব্যক্তিকেন্দ্রীকতার কারণে সম্প্রীতি আর সৌহার্দের বন্ধন ভেঙ্গে গেছে। সম্পদের পাহাড় গড়ে তুলতে গিয়ে মানুষ প্রাকৃতিক পরিবেশকে বিপন্ন করে তুলছে। জগতের বাহ্যিক সৌন্দর্য বাড়াতে গিয়ে বিনষ্ট হচ্ছে প্রকৃতির চিরন্তন সৌন্দর্য। নির্বিচার হস্তক্ষেপ প্রাকৃতিক পরিবেশকে ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে নিয়ে গেছে। প্রকৃতির নির্মল বাতাসে আজ বিষাক্ত কার্বন। বহতা নদীর বুক চিরে গড়ে উঠছে মানব বসতি। অবাধে চলছে বন্যপ্রাণী ও পাহাড় ধ্বংসের মহোৎসব। মানুষের সাথে প্রকৃতির স্বাভাবিক সম্পর্ক নষ্ট হয়ে গেছে বহু আগেই। সৃষ্টিকর্তার অপার সৌন্দর্যের এই লীলাভূমি মানুষ ধ্বংস করে চলছে নির্বিচারে। এর ফলে সৃষ্টিকর্তা মানুষের প্রতি রুষ্ট হয়ে যেতে পারেন। মানবজাতির উপর নেমে আসতে পারে ভয়াবহ শাস্তি। কিন্তু সৃষ্টিকর্তা পরম করুণাময় ও দয়ালু। তিনি মানুষকে শত অপরাধ সত্ত্বেও ক্ষমা করে দেন। তার সেরা সৃষ্টি মানুষকে তিনি ভালোবাসেন সবচেয়ে বেশি। তার এই নিরন্তর ভালোবাসার বহিঃপ্রকাশ হিসেবে তিনি মানুষকে ক্ষমা করে দেন। মানুষের তাই আরো সচেতন হওয়া উচিত। স্রষ্টা প্রদত্ত সকল সৌন্দর্যের রক্ষণাবেক্ষণ করা উচিত।
বৈরী সম্পর্ক। মানুষের মাঝে বিভেদ ক্রমশ বেড়েই চলছে। আত্মকেন্দ্রীক চিন্তা ভাবনার কারণে মানবিক সম্পর্ক আজ বিষিয়ে উঠেছে। পারস্পরিক হিংসা বিদ্বেষের ফলে শান্তির আলো নিভে গেছে। মানুষের ব্যক্তিকেন্দ্রীকতার কারণে সম্প্রীতি আর সৌহার্দের বন্ধন ভেঙ্গে গেছে। সম্পদের পাহাড় গড়ে তুলতে গিয়ে মানুষ প্রাকৃতিক পরিবেশকে বিপন্ন করে তুলছে। জগতের বাহ্যিক সৌন্দর্য বাড়াতে গিয়ে বিনষ্ট হচ্ছে প্রকৃতির চিরন্তন সৌন্দর্য। নির্বিচার হস্তক্ষেপ প্রাকৃতিক পরিবেশকে ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে নিয়ে গেছে। প্রকৃতির নির্মল বাতাসে আজ বিষাক্ত কার্বন। বহতা নদীর বুক চিরে গড়ে উঠছে মানব বসতি। অবাধে চলছে বন্যপ্রাণী ও পাহাড় ধ্বংসের মহোৎসব। মানুষের সাথে প্রকৃতির স্বাভাবিক সম্পর্ক নষ্ট হয়ে গেছে বহু আগেই। সৃষ্টিকর্তার অপার সৌন্দর্যের এই লীলাভূমি মানুষ ধ্বংস করে চলছে নির্বিচারে। এর ফলে সৃষ্টিকর্তা মানুষের প্রতি রুষ্ট হয়ে যেতে পারেন। মানবজাতির উপর নেমে আসতে পারে ভয়াবহ শাস্তি। কিন্তু সৃষ্টিকর্তা পরম করুণাময় ও দয়ালু। তিনি মানুষকে শত অপরাধ সত্ত্বেও ক্ষমা করে দেন। তার সেরা সৃষ্টি মানুষকে তিনি ভালোবাসেন সবচেয়ে বেশি। তার এই নিরন্তর ভালোবাসার বহিঃপ্রকাশ হিসেবে তিনি মানুষকে ক্ষমা করে দেন। মানুষের তাই আরো সচেতন হওয়া উচিত। স্রষ্টা প্রদত্ত সকল সৌন্দর্যের রক্ষণাবেক্ষণ করা উচিত।
শিক্ষা: প্রকৃতিকে নষ্ট করলে তার প্রভাব মানুষের উপরেই বেশি পড়বে। স্রষ্টা প্রদত্ত কোনো সম্পদ বিনষ্ট করা স্রষ্টাকে কষ্ট দেয়ার শামিল। আর তাই মহান স্রষ্টাকে ভালোবাসার মাধ্যমে তার সকল সৃষ্টিকে সংরক্ষণ করা মানুষের নৈতিক দায়িত্ব।
No comments