সাধারণ জ্ঞান-বরেন্য ব্যক্তিত্ব -সাধক/বিজ্ঞানী/শিল্পী
অতীশ দীপঙ্কর (৯৮২-১০৫৩)
জন্ম: অতীশ দীপঙ্কর ৯৮২ খ্রিস্টাব্দে বিক্রমপুর পরগণার বজ্রযোগিনী গ্রামে জন্মগ্রহন করেন। তার পিতা রাজা কল্যাণশ্রী ও মাতা রানী প্রভাবতী তার নাম রাখেন আদিনাথ চন্দ্রগর্ভ।
বিশেষ পরিচয়; জ্ঞান তাপস।
ধর্মকর্ম: ৩১ বছর বয়সে তিনি মালয়দেশের সুবর্ণ দ্বীপে গমন করেন।
সেখানে প্রখ্যাত আচার্য ধর্মকীর্তির কাছে ১২ বছর বৌদ্ধশাস্ত্র অধ্যায়ন করে গভীর পন্ডিত্য অর্জন শেষে ৪৪ বছর বয়সে তিনি ভারতবর্ষে প্রত্যাবর্তন করেন।
মৃত্যু: ১০৫৩ সালে তিনি দেহত্যাগ করেন।
স্বামী বিবেকানন্দ (১৮৬৩ জন্ম)
জন্ম: স্বামী বিবেকানন্দ ১৮৬৩ সালের ১ ডিসেম্বর করকাতায় জন্মগ্রহণ করেন।
শিক্ষা: পরিবারিক পরিবেশে প্রাথমিক শিক্ষাগ্রহণ, পরে মেট্রোপলিটন ইনস্টিটিউশন ও প্রেসিডেন্সি কলেজে অধ্যায়ন করেন।
১৮৮৩ সালে জেনারেল অ্যাসেম্বলিজ ইনস্টিটিউশন থেকে বিএ পাস করেন।
কিছুকাল আইনশঅস্ত্র অধ্যায়ন করেন।
ধর্মকর্ম: এক সময় সন্ন্যাস ধর্ম গ্রহন করেন এবং বিবেকানন্দ রামকৃষ্ণ সেবাশ্রম, বেনারসে ব্রক্ষচর্যাশ্রম, রামকৃষ্ণ হোম, রামকৃষ্ণ পাঠশালা ইত্যাদি স্থাপন করেন।
জহির রায়হান (১৯৩৫-১৯৭২)
জন্ম: বিখ্যাত কথাশিল্পী ও চলচ্চিত্র পরিচালক জহির রায়হান ১৯৩৫ সালের ১৫ আগস্ট ফেনী জেলার মজুপুর গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন।
বিশেষ পরিচয়: বাংলার শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্রকার হিসেবে।
কর্ম জীবন: ১৯৫৮ সালের শেষের দিকে চলচ্চিত্রে প্রবেশ করেন।
উল্লেখযোগ্য চলচ্চিত্র: কখনো আসেনি(১৯৬১); সোনার কাজ(১৯৬২); কাচের দেয়াল(১৯৬৩); বাহানা(১৯৬৫); বেহুলা(১৯৬৬); আনোয়ারা(১৯৬৭); জীবন থেকে নেয়া(১৯৭০)।
উল্লেখযোগ্য উপন্যাস: হাজার বছর ধরে(১৩৭৫ বঙ্গাব্দ); আরেক ফাল্গুন(১৩৭৫ বঙ্গাব্দ); বরফ গলা নদী (১৩৭৬ বঙ্গাব্দ); ইত্যাদি।
মৃত্যু; বড় ভাই শহীদুল্লাহ কায়সারকে খুঁজতে গিয়ে ১৯৭২ সালের ৩০ জানুয়ারি নিখোঁজ হন।
জগদীশচন্দ্র বসু (১৮৫৮-১৯৩৭)
জন্ম: বিজ্ঞানী জগদীশ চন্দ্র বসু ১৮৫৮ সালের ৩০ নভেম্বর মুন্সিগঞ্জ জেলার রাঢ়িখাল গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন।
শিক্ষা জীবন: তিনি ফরিদপুরের গ্রামাঞ্চল হতে প্রাথমিক শিক্ষা লাভ করেন। তিনি ১৮৭৫ সালে ঢাকার সেন্ট জেভিয়ার্স স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে এন্ট্রান্স পাস করেন। ১৮৭৯ সালে বিজ্ঞান বিভাগের বিও এবং ১৮৮৪ সালে লন্ডন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বিএসসি ডিগ্রি নেন।
বিশেষ পরিচয়: “স্যার’ বলে খ্যাত এবং উদ্ভিদের প্রাণ আবিস্কারক।
কর্ম: পদার্থ বিদ্যা ও উদ্ভিদবিদ্যায় তার গভীর অবদান শুধু বাঙালির ইতিহাসে নয় বিশ্ব ইতহাসে স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে। ১৮৯৪ সালে তিনি বৈদ্যুতিক তরঙ্গের ওপর গবেষণা শুরু করেন এবং এর ফলে ১৮৯৬ থেকে ১৯০৭ সাল পর্যন্ত তিনি জীব ও জড় বস্তুর উপর বৈদ্যুতিক প্রতিক্রিয়ার ওপর গবেষণা শুরু করেন। তিনিই প্রথম মাইক্রোওয়েভ তরঙ্গের ওপর সফল গবেষণা চালান এবং এর ভিত্তিতে পরে রেডিও উদ্ভাবন করেন।
মৃত্যু: ২৩ নভেম্বর ১৯৩৭ সালে তিনি মৃত্যুবরণ করেন।
লালন শাহ (১৭৭৪-১৮৯০)
জন্ম: ফকির লালন শাহ আনুমানিক ১৭৭৪ সালে বর্তমান কুষ্টিয়া জেলার কুমারখালী উপজেলার ভারারা গ্রামে এক হিন্দু কায়স্থ পরিবারে জন্ম গ্রহণ করেন (মতান্তরে ঝিনাইদহ জেলার হরিণাকুন্ডু উপজেলায়)।
বিশেষ পরিচয়: বাঙ্গালী ‘মরমি সাধক’ বা ‘মরমী কবি’ হিসেবে।
কর্ম: বাউল সাধক সিরাজ সাঁইয়ের কাছে দীক্ষা গ্রহণের পর ছেউড়িয়া গ্রামে আখড়া স্থাপন করে তার প্রকৃত সাধক জীবনের সূচনা করেন। তার সঙ্গীত বাংলা সাহিত্য ও শিল্পজগতের এক অমূল্য সম্পদ।
মৃত্যু; ১৭ অক্টোবর ১৮৯০ সালে (বাংলা ১২৯৭ সালের ১ কার্তিক) ছেউড়িয়ার আখড়ায় দেহত্যাগ করেন।
সত্যজিৎরায় (১৯২১-১৯৯২)
জন্ম: সত্যাজিৎ রায় ১৯২১ সালের ২ মে পশ্চিমবঙ্গের কলকাতায় জন্মগ্রহণ করেন।
বিশেষ পরিচয়: উপমহাদেশের শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্রকার উপমাহদেশে প্রথম অস্কার বিজয়ী।
কর্ম জীবন: তিনি ১৯৫২ সালে চলচ্চিত্রাঙ্গনে প্রবেশ করেন। তিনি ১৯৯২ সালে চলচ্চিত্রের সেরা পুরস্কার অস্কার পান। সত্যজিৎ রায় চলচ্চিত্রের মাধ্যমে বাংলা ভাষা ঐতিহ্য, সংস্কৃতি সর্বোপরি বাঙালির জীবনধারাকে বিশ্ব দরবারে তুলে ধরেছেন। তিনি শুধু বাংলা বা উপমাহদেশেরই নন, গোটা বিশ্বের অন্যতম শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্রকার।
মৃত্যু: ২৩ এপ্রিল ১৯৯২ সালে মৃত্যুবরণ করেন।
অমর্ত্য সেন (১৯৩৩-)
জন্ম: ১ নভেম্বর ১৯৩৩ কলকাতার শান্তি নিকেতনে জন্মগ্রহণ করেন।
তার পৈত্রিক নিবাস মানিকগঞ্জ সদর জেলার মত্ত গ্রামে।
বিশেষ পরিচয়: নোবের বিজয়ী প্রথম বাঙ্গালী অর্থনীতিবিদ হিসেবে।
কর্ম জীবন: অমর্ত্য সেনের শিক্ষকতার হতে খড়ি যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে। দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয় এবং লন্ডন স্কুল অফ ইকোনমিক্সেও তিনি শিক্ষকতা করেন।
পুরস্কার লাভ: দারিদ্র্য ও দুর্ভিক্ষ কল্যাণ অর্থনীতি নিয়ে গবেষণার জন্য ১৯৯৮ সালে অর্থনীতিতে নোবেল পুরস্কার পান।
আব্বাস উদ্দিন আহমদ (১৯০১-১৯৫৯)
জন্ম: আব্বাস উদ্দিন আহমদ ভারতের কুচবিহারে বলরামপুর গ্রামে ১৯০১ সালের ২৭ অক্টোবর জন্মগ্রহণ করেন।
সংগীত জীবন: তিনি নজরুল সংগীত, ইসলামী গজল. ভাওয়াইয়া, ভাটিয়ালি, জারি, সারি, মুর্শিদী, দেহতত্ত্ব, বিচ্ছেদ ইত্যাদি লোকগীতির অন্যান্য সাধারণ গায়ক ছিলেন। তিনি লেখক হিসেবে ‘আমার শিল্পী জীবনের কথা’ নামক একখানি আত্মজীবনীমূলক গ্রস্থ রচনা করেন।
মৃত্যু: ১৯৫৯ সালের ৩০ ডিসেম্বর মৃত্যুবরণ করেন।
আলতাফ মাহমুদ (১৯৩৩-১৯৭১)
জন্ম: বিশিষ্ট সঙ্গীতজ্ঞ আলতাফ মাহমুদ ১৯৩৩ সালে বরিশাল জেলার ফকিরবাড় রোড-এ জন্মগ্রহণ করেন।
শিক্ষা: তিনি কলকাতা আর্টস্কুলে লেখাপড়া করেন।
সংগীত জীবন: বাল্যকাল থেকে তিনি ছিলেন সুকন্ঠ গায়ক। তিনি ‘আমার ভাইয়ে রক্তে রাঙ্গানো একুশে ফেব্রুয়ারি’ গানটিতে সুর করে খ্যাতি অর্জন করেন।
মৃত্যু: ১৯৭১ সালে ৩০ আগস্ট পাক বাহিনী তাকে গ্রেফতার করে নিযে যায়। দখলদার পাকবাহিনীর হাতে তিনি নিহত হন।
হযরত শাহজালাল (১২৭১-১৩৪৭)
জন্ম: মুসলিম সাধক হযরত শাহজালাল তুরস্কের কুনিয়া শহরে ১২৭১ সালে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা নাম মুহাম্মদ।
ইসলাম প্রচার: এক সময় তিনি তার মুরশীদের অনুমতি নিয়ে ৭শ’ অনুচরসহ ইসলাম প্রচারের উদ্দেশ্যে বের হন এবং বহু বাধা অতিক্রম করে ভারতবর্ষে আসেন। আরো এগিয়ে এলে তার সঙ্গে বাংলার গভর্নরের সেনাপতি সিকান্দার গাজীর সেনাদলের সাক্ষাৎ হয়। এ মিলিত মুসলিম বাহিনী সিলেটের রাজা গৌড় গোবিন্দর বাহিনীকে পরাজিত করে ১৩০৩ সালে সিলেট জয় করেন। এরপর হতে হযরত শাহজালাল সিলেটে বসতি স্থাপন করে ইসলাম প্রচার ও মানবতার সেবায় নিজেরকে আত্মনিয়োগ করেন। তিনি সিলেটসহ ঢাকা, ময়মনিসংহ, নোয়াখালী, চট্টগ্রাম, রংপুর, আসামের বিভিন্ন স্থানে ইসলাম প্রচার করেন।
মৃত্যু: বিখ্যাত পর্যটক ইবনে বতুতার মতে তিনি ১৩৪৭ সালে ইন্তেকাল করেন।
হাসন রাজা (১৮৫৪-১৯২২)
জন্ম: হাসন রাজা ১৮৫৪ সালে সুনামগঞ্জ জেলার লক্ষণ শ্রী গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন।
তার পূর্বপুরুষেরা হিন্দু ধর্মাবলম্বী ছিলেন।
বিশেষ পরিচয়: মরমী কবি ও জমিদার হিসেবে।
শিক্ষা: তার কোনো প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা ছিল না। যৌবনে ছিলেন একজন ভোগী জমিদার। ৬০ বছর বয়সে তার মোহভঙ্গ ঘটে।
তখন তিনি ভোগ লিপ্সা ত্যাগ করেন এবং সম্পত্তি বিলিবন্টন করে দিয়ে দরবেশী জীবনযাপন করেন।
তিনি বহু আধ্যাত্মিক গানের রচয়িতা।
তার গানগুলো ‘হাসান উদাস’ গ্রন্থে মুদ্রিত হয়েছে।
মৃত্যু: ১৯২২ সালে তিনি শেষ নি:শ্বাস ত্যাগ করেন।
হজরত খান জাহান আলী
বাংলায় আগমন: ধারণা করা হয় ১৪০০ সালে জৈনপুরের রাজ্যভার পুত্রের হাতে দিয়ে তিনি সুন্দরবনের কাছে বাগেরহাটে একটি প্রশাসনিক অঞ্চল গড়ে তোলেন এবং নিজে এর প্রশাসক নিযুক্ত হন।
বিশেষ পরিচয়: দরবেশ হিসেবে।
কর্ম জীবন: তিনি ৩৬০ টি মসজিদ ও দিঘী খনন করেন। ষাট গম্বুজ মসজিদ এসবের মধ্রে সর্ববৃহৎ। খান জাহান আলী একজন দক্ষ প্রশাসকের পাশাপাশি একজন আধ্যাত্মিক শক্তির অধিকারী হিসেবেও সমাধিকখ্যাত্
তার কাছে অত্র এলাকার বহু হিন্দু ও বৌদ্ধ ইসলাম গ্রহণ করেন।
মৃত্যু: ২৩ অক্টোবর ১৪৫৯ সালে মৃত্যুবরণ করেন।
কামরুল হাসান (১৯২১-১৯৮৮)
জন্ম: কামরুল হাসান ১৯২১ সালের ২ ডিসেম্বর কলকাতার গোরস্থান রোডস্থ তিনজেলা নামক স্থানে জন্মগ্রহণ করেন।
বিশেষ পরিচয়: পটুয়া কামরুল হাসান নামে।
শিক্ষা: তিনি ১৯৪৭ সালে কলকাতার চারুকলা ইনস্টিটিউট থেকে স্নাতক ডিগ্রি লাভ করেন। তিনি নরঘাতক ইয়াহিয়া খানের রক্তপায়ী, হিংস্র ও রাক্ষুসে মুখমন্ডল অঙ্কন করে আলোড়ন তুলেছিলেন। তার অঙ্কিত চিত্রটির কেপশন ছিল এই জানোয়ারকে হত্যা করুন। আর এরশাদকে নিয়ে অঙ্কিত চিত্রটির কেপশন ছিল ‘দেশ আজ বিশ্ব বেহায়ার খপ্পরে’।
মৃত্যু: এরশাদকে নিয়ে স্কেচটি অঙ্কন সমাপ্ত করার সঙ্গে সঙ্গে তিনি হৃদরোগে আক্রান্ত হন এবং ১৯৮৮ সালের ২ ফেব্রুয়ারি রাত ৯ টায় শেষ নি:শ্বাস ত্যাগ করেন।
জয়নুল আবেদীন (১৯১৪-১৯৭৬)
জন্ম: জয়নুল আবেদীন ১৯১৪ সালের ২৯ শে ডিসেম্বর কিশোরগঞ্জ জেলার কেন্দুয়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন।
বিশেষ পরিচয়: শিল্পাচার্য হিসেবে।
কর্ম: ১৯৩৮ সালে জাতীয় চিত্র প্রদর্শনীতে ছয়টি জল রং ছবির জন্য তিনি ‘গভর্নরের স্বর্ণপদক’ লাভ করেন।
উল্লেখযোগ্য শিল্পকর্ম: ‘নবান্ন (১৯৭০), মনপুরা ৭০(১৯৭০); ঝড়, গায়ের বধু, বিদ্রোহী, গুনটানা, মইটানা, সাওতাল রমনী, মা ইত্যাদি।
মৃত্যু: ১৯৭৬ সালের ২৮ এপ্রিল মারা যান।
ওস্তাদ আলাউদ্দিন খাঁ (১৮৬২-১৯৭২)
ব্রাক্ষণবাড়িয়া জেলার শিবপুর ১৮৬২ সালে ওস্তাদ আলাউদ্দিন খাঁ জন্মগ্রহণ করেন। তিনি আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন সঙ্গতি শিল্পী। হেমন্দ্র, দুর্গেশ্বরী, হেম বাহার, প্রবাতকেশী, হেম বেহাগী, মদন মঞ্জুরী, আরাঠোনা ইত্যাদি রা-রাগিনীর স্রষ্টা। ১৯৭২ সালের ৬ সেপ্টেম্বর পরলোক গমন করেন।
এফ. আর খান (১৯২৯-১৯৮২)
তিনি ১৯২৯ সালের ৩ এপ্রিল ঢাকায় জন্মগ্রহণ করেন। পৈত্রিক নিবাস মাদারীপুর জেলা। স্থাপত্য কলায় তার অসাধারণ কৃতিত্ব রয়েছে। বিশ্বের উচ্চতম গগণচুম্বি সিয়ার্স টাওয়ার এর নক্সা প্রণয়নকারী । ২৬ মার্চ ১৯৮২ সালে জেদ্দায় তিনি মৃত্যুবরণ করেন।
আবদুর গাফফার চৌধুরী (১৯৪৩-)
তিনি একাধারে সাহিত্যিক, সাংবাদিক। তাঁর উল্লেখযোগ্য রচনাবলি চন্দ্রদ্বীপের উপাখ্যান নাম না জানা ভোর, নীল যমুনা, শেষ রজনীর চাঁদ, বাংলাদেশ কথা কয় ইত্যাদি। তিনি ১৯৬৭ ও ১৯৮৩ সালে যথাক্রমে বাংলা একাডেমি পুরস্কার ও একুশে পদক পেয়েছেন।
No comments