188. সুজনে সু-যশ গায় কু-যশ ঢাকিয়া কুজনে কু-রব করে সু-রব নাশিয়া।
দোষ-গুণ এই দুই মিলিয়েই মানুষ। কারো ক্ষেত্রে গুণের পাল্লাটা ভারি কারো বা দোষের পাল্লা। কিন্তু যার একটি মাত্র দোষ ও নেই কিংবা একটি মাত্র গুণ ও নেই সে কখনো মানুষ হতে পারে না। সে হবে মানুষের বাইরে অন্য কিছু। হয়তো ফেরেশতা নয়তো পশু। প্রকৃতপক্ষে যারা ভালো মানুষ অর্থাৎ সুজন তারা মানুষের ভেতরের ভালোটাকেই চেনে। অন্যকে তারা ভালো চোখে দেখে।
খুব সহজেই তারা মানুষের গুণগুলোকে, ভালো দিকগুলোকে চিহ্নিত করতে পারে। সেই সাথে ব্যক্তির দোষগুলোও তাদের দৃষ্টি এড়ায় না। কিন্তু তারা ভালো মানুষ বলেই, অন্যের দোষ ত্রুটি মানুষের সামনে প্রকাশ করে না।কাউকে ছোট করে না। কারো কুৎসা রটনা করে না। বরং ব্যক্তির গুণগুলোকেই তারা জনসম্মুখে নিয়ে আসে। ব্যক্তিকে প্রশংসিত ও মহিমান্বিত করে। এর মাধ্যমে অজান্তেই সুজনের নিজের মাহাত্ম্যও প্রকাশ পায়। কারো গুণের প্রচার করতে তার দ্বিধা হয় না। মনের ভেতর জড়তা থাকে না। বরং মানুষের ভেতরে ভালো কিছু আবিষ্কারের নেশায় সে উপভোগ করে অপার আনন্দ। অপরদিকে যারা হীন প্রকৃতির মানুষ তারা কখনোই অন্যের ভালো দেখতে পারে না। তাই এই কুজনেরা মানুষের ভালো দিকগুলো না খুঁজে ত্রুটি খুঁজে বের করে এবং তা প্রচার করে। কারো ভালো কিছু তাদের দৃষ্টি গোচর হয় না। এমনকি সেই ভালোগুণকেও দোষের মোড়কে আবৃত করে তারা মানুষের সামনে আনতে চায়। অন্যের দোষ নিয়েই তারা মাতামাতি করে। কারো গুণ প্রকাশ করতে হীন ব্যক্তিরা দ্বিধাবোধ করে, ভয় পায়, ঈষান্বিত হয়। কারো সম্পর্কে ভালো কথা বলা কুজনের স্বভাবে নেই। তারা দ্বিধাহীন চিত্তে অন্যের দোষ বর্ণনাকেই জীবনের ব্রত হিসেবে নেয়। কিন্তু এতে করে তারা কেবল নিজেদের দুর্বলতাকেই প্রকাশ করে না বরং হীনরুচিরও পরিচয় দেয়। আর সমাজ-সংসারে নিজেকে নীচ বলে প্রমাণ করে।
খুব সহজেই তারা মানুষের গুণগুলোকে, ভালো দিকগুলোকে চিহ্নিত করতে পারে। সেই সাথে ব্যক্তির দোষগুলোও তাদের দৃষ্টি এড়ায় না। কিন্তু তারা ভালো মানুষ বলেই, অন্যের দোষ ত্রুটি মানুষের সামনে প্রকাশ করে না।কাউকে ছোট করে না। কারো কুৎসা রটনা করে না। বরং ব্যক্তির গুণগুলোকেই তারা জনসম্মুখে নিয়ে আসে। ব্যক্তিকে প্রশংসিত ও মহিমান্বিত করে। এর মাধ্যমে অজান্তেই সুজনের নিজের মাহাত্ম্যও প্রকাশ পায়। কারো গুণের প্রচার করতে তার দ্বিধা হয় না। মনের ভেতর জড়তা থাকে না। বরং মানুষের ভেতরে ভালো কিছু আবিষ্কারের নেশায় সে উপভোগ করে অপার আনন্দ। অপরদিকে যারা হীন প্রকৃতির মানুষ তারা কখনোই অন্যের ভালো দেখতে পারে না। তাই এই কুজনেরা মানুষের ভালো দিকগুলো না খুঁজে ত্রুটি খুঁজে বের করে এবং তা প্রচার করে। কারো ভালো কিছু তাদের দৃষ্টি গোচর হয় না। এমনকি সেই ভালোগুণকেও দোষের মোড়কে আবৃত করে তারা মানুষের সামনে আনতে চায়। অন্যের দোষ নিয়েই তারা মাতামাতি করে। কারো গুণ প্রকাশ করতে হীন ব্যক্তিরা দ্বিধাবোধ করে, ভয় পায়, ঈষান্বিত হয়। কারো সম্পর্কে ভালো কথা বলা কুজনের স্বভাবে নেই। তারা দ্বিধাহীন চিত্তে অন্যের দোষ বর্ণনাকেই জীবনের ব্রত হিসেবে নেয়। কিন্তু এতে করে তারা কেবল নিজেদের দুর্বলতাকেই প্রকাশ করে না বরং হীনরুচিরও পরিচয় দেয়। আর সমাজ-সংসারে নিজেকে নীচ বলে প্রমাণ করে।
শিক্ষা: আদিকাল থেকেই সমাজে ভাল-খারাপ মানুষ ছিল, থাকবে এবং যার যার মতো কাজ করবে। আমাদেরকে শুধু এই ভাল-খারাপের পার্থক্য বুঝে তাদেরকে চিহ্নিত করতে হবে। নিজ দায়িত্বে খারাপ মানুষ থেকে দূরে থাকতে হবে।
No comments