173. সততাই সর্বোৎকৃষ্ট পন্থা।
মানবজীবন চিরস্থায়ী নয়। মানুষ একটি নির্দিষ্ট সময়ের পর পৃথিবী থেকে বিদায় নেয়। কিন্তু সে যদি সৎ, নিষ্ঠাবান ও আদর্শবান হয় তাহলে মৃত্যুর পরও পৃথিবীতে অমর হয়ে থাকে। পৃথিবীতে একমাত্র সততার মাধ্যমেই সকলের ভালোবাসা অর্জন করা সম্ভব। মানবজীবনে ভাল-মন্দ এবং সৎ-অসৎ পাশাপাশি অবস্থান করে। সমাজে যেমন সত্যবাদী লোক রয়েছে তেমনি আবার মিথ্যাবাদী লোকও রয়েছে।
সত্যবাদী লোকেরা জীবনে স্থায়ী সাফল্য লাভ করে। আর মিথ্যাবাদী লোকেরা যদিও মিথ্যার মাধ্যমে অনেক কিছু অর্জন করে কিন্তু তা বেশি দিন স্থায়ী হয় না। যে সত্য কথা বলে সে সকলের ভালোবাসা পায়। সমাজের মানুষ তাকে বিশ্বাস করে। এভাবে ধীরে ধীরে সে সমাজে শ্রদ্ধার পাত্র হয়ে উঠে। সত্যবাদী ব্যক্তিরাই পারে সমাজের প্রকৃত শান্তি ফিরিয়ে আনতে। আবার যে সব লোক মিথ্যাবাদী তাদের কাজই হলো মিথ্যা কথা বলে বেড়ানো। কিভাবে অন্যের ক্ষতি করা যায়, তারা সব সময় এই চিন্তায় ব্যস্ত থাকে। সমাজের মানুষের প্রতি তাদের কোনো ভালোবাসা থাকে না। সত্যবাদীরা পৃথিবীতে যুগ যুগ ধরে অমর হয়ে থাকে। হযরত মুহাম্মদ (স.) সৎ সাহস এবং সততার মাধ্যমে একটি বর্বর জাতিকে সভ্য করে গড়ে তুলেছিলেন। আর সেই আরববাসীরাই হযরত মুহাম্মদ (স.)-কে ‘আল আমীন’ উপাধি দিয়েছিল। পৃথিবীর যে জাতি যত বেশি সৎ, সে জাতি তত বেশি উন্নত। সততা ও ন্যায়-নিষ্ঠা একটি দেশের উন্নয়নের পিছনে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখে। তাই আমাদের দেশ ও জাতীর অগ্রগতির স্বার্থে সততার বিষয়টি জড়িত। আর এজন্য প্রতিটি মানুষকেই তার ব্যবসা-বাণিজ্য, চাকরি, রাজনীতি, অর্থনীতি প্রভৃতি ক্ষেত্রে সততার সাথে দায়িত্ব পালন করা উচিত। তাহলে দেশ শান্তি ও উন্নয়নের পথে এগিয়ে যাবে।
সত্যবাদী লোকেরা জীবনে স্থায়ী সাফল্য লাভ করে। আর মিথ্যাবাদী লোকেরা যদিও মিথ্যার মাধ্যমে অনেক কিছু অর্জন করে কিন্তু তা বেশি দিন স্থায়ী হয় না। যে সত্য কথা বলে সে সকলের ভালোবাসা পায়। সমাজের মানুষ তাকে বিশ্বাস করে। এভাবে ধীরে ধীরে সে সমাজে শ্রদ্ধার পাত্র হয়ে উঠে। সত্যবাদী ব্যক্তিরাই পারে সমাজের প্রকৃত শান্তি ফিরিয়ে আনতে। আবার যে সব লোক মিথ্যাবাদী তাদের কাজই হলো মিথ্যা কথা বলে বেড়ানো। কিভাবে অন্যের ক্ষতি করা যায়, তারা সব সময় এই চিন্তায় ব্যস্ত থাকে। সমাজের মানুষের প্রতি তাদের কোনো ভালোবাসা থাকে না। সত্যবাদীরা পৃথিবীতে যুগ যুগ ধরে অমর হয়ে থাকে। হযরত মুহাম্মদ (স.) সৎ সাহস এবং সততার মাধ্যমে একটি বর্বর জাতিকে সভ্য করে গড়ে তুলেছিলেন। আর সেই আরববাসীরাই হযরত মুহাম্মদ (স.)-কে ‘আল আমীন’ উপাধি দিয়েছিল। পৃথিবীর যে জাতি যত বেশি সৎ, সে জাতি তত বেশি উন্নত। সততা ও ন্যায়-নিষ্ঠা একটি দেশের উন্নয়নের পিছনে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখে। তাই আমাদের দেশ ও জাতীর অগ্রগতির স্বার্থে সততার বিষয়টি জড়িত। আর এজন্য প্রতিটি মানুষকেই তার ব্যবসা-বাণিজ্য, চাকরি, রাজনীতি, অর্থনীতি প্রভৃতি ক্ষেত্রে সততার সাথে দায়িত্ব পালন করা উচিত। তাহলে দেশ শান্তি ও উন্নয়নের পথে এগিয়ে যাবে।
শিক্ষা: সততাই পারে একজন মানুষকে প্রকৃত মানুষ হিসেবে গড়ে তুলতে। আর পরিবারই পারে তাদের সন্তানদের সৎ পথে পরিচালিত করতে। মানুষের জন্য অনুকরণীয় সর্বোৎকৃষ্ট পন্থা হলো সততা।
No comments