142. মুক্ত কর ভয়, আপনা মাঝে শক্তি ধর, নিজেরে কর জয়।
মানুষকে পৃথিবীতে প্রেরণ করা হয়েছে পৃথিবীর শাসনভার দিয়ে। সৃষ্টিকর্তা পৃথিবীকে মানুষের বসবাসের উপযোগী করে দিয়েছেন। মানুষের দায়িত্ব হল এই সবুজ গ্রহটাকে নিজেদের মতো করে সাজিয়ে তোলা। বিবেক-বুদ্ধিহীন অন্যান্য প্রাণীদের সাথে মানুষের পার্থক্য হল কাজের দক্ষতা এবং অজেয়কে জয় করা। সৃষ্টির সূচনা লগ্ন থেকেই মানুষ একের পর এক নতুন নতুন আবিষ্কারের দ্বার উম্মেচিত করে যাচ্ছে। আদিম
অন্ধকার গুহা মানব থেকে মানুষ এখন নভোচারী। মানুষের মধ্যে রয়েছে অসম্ভব প্রাণশক্তি, কাজ করার অদম্য স্পৃহা আর জয় করার নেশা। যে মানুষ ভীতু, চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হতে ভয় পায় সে কখনো সমাজে দৃষ্টান্ত হতে পারে না। ভয়কে জয় করে নতুন পথের সূচনা করাই হল সাহসী মানুষের কাজ। যারা চন্দ্র, মহাসমুদ্র কিংবা হিমালয় জয় করেছেন তাদের প্রত্যেকেই অসীম সাহসী। ইতিহাসের পাতায় কাপুরুষদের স্থান কোন কালেই হয়নি। যুগ যুগ ধরে যত বীরত্ব গাঁথা লেখা হয়েছে তার সবই সাহসী মানুষের গল্পে। মহাকালের অন্ধকারে হারিয়ে যায় সেইসব মানুষ যারা প্রকৃত অর্থে ভীরু। সমাজে কীর্তিমান হয়ে বাঁচতে হলে অবশ্যই সাহসের সাথে বাঁচতে হবে। ইতিহাস লিখিত হয় সাহসীদের দূরন্তপনায়। ইতিহাসে যারা মহানায়ক তাদের কখনো মৃত্যু হয় না। ভয়কে আঁকড়ে ধরে বিজয় ছিনিয়ে আনা যায় না। বিজয়ের বরমাল্য থাকে দূরন্তপথের বাঁকে। যে মানুষ নিজের ভয়কে জয় করতে পারে না সে কখনোই সমাজে স্মরণীয় হয় না। কীর্তিমানের যেমন মৃত্যু নেই তেমনি কাপুরুষও দৃষ্টান্ত হয়ে থাকার উদাহরণ নেই। জীবন সংগ্রামে উত্তীর্ণ হতে হলে ভয়কে দূরে ঠেলে সামনে এগিয়ে যেতে হবে, নিজের উপর বিশ্বাস রাখতে হবে। কারণ আস্থা হারানো মানুষ আর কান্ডারীহীন নৌকা সমান। কেউই কাঙ্ক্ষিত গন্তব্যে পৌঁছাতে পারে না।
অন্ধকার গুহা মানব থেকে মানুষ এখন নভোচারী। মানুষের মধ্যে রয়েছে অসম্ভব প্রাণশক্তি, কাজ করার অদম্য স্পৃহা আর জয় করার নেশা। যে মানুষ ভীতু, চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হতে ভয় পায় সে কখনো সমাজে দৃষ্টান্ত হতে পারে না। ভয়কে জয় করে নতুন পথের সূচনা করাই হল সাহসী মানুষের কাজ। যারা চন্দ্র, মহাসমুদ্র কিংবা হিমালয় জয় করেছেন তাদের প্রত্যেকেই অসীম সাহসী। ইতিহাসের পাতায় কাপুরুষদের স্থান কোন কালেই হয়নি। যুগ যুগ ধরে যত বীরত্ব গাঁথা লেখা হয়েছে তার সবই সাহসী মানুষের গল্পে। মহাকালের অন্ধকারে হারিয়ে যায় সেইসব মানুষ যারা প্রকৃত অর্থে ভীরু। সমাজে কীর্তিমান হয়ে বাঁচতে হলে অবশ্যই সাহসের সাথে বাঁচতে হবে। ইতিহাস লিখিত হয় সাহসীদের দূরন্তপনায়। ইতিহাসে যারা মহানায়ক তাদের কখনো মৃত্যু হয় না। ভয়কে আঁকড়ে ধরে বিজয় ছিনিয়ে আনা যায় না। বিজয়ের বরমাল্য থাকে দূরন্তপথের বাঁকে। যে মানুষ নিজের ভয়কে জয় করতে পারে না সে কখনোই সমাজে স্মরণীয় হয় না। কীর্তিমানের যেমন মৃত্যু নেই তেমনি কাপুরুষও দৃষ্টান্ত হয়ে থাকার উদাহরণ নেই। জীবন সংগ্রামে উত্তীর্ণ হতে হলে ভয়কে দূরে ঠেলে সামনে এগিয়ে যেতে হবে, নিজের উপর বিশ্বাস রাখতে হবে। কারণ আস্থা হারানো মানুষ আর কান্ডারীহীন নৌকা সমান। কেউই কাঙ্ক্ষিত গন্তব্যে পৌঁছাতে পারে না।
শিক্ষা: ভয়কে আঁকড়ে ধরে রাখলে জীবনে সফলতা আসবে না। জগতের যত বিজয়ের কাহিনী আছে তার সবই সাহসের সোনালি কালিতে লিপিবদ্ধ। সাহসই হতে পারে বিজয়ের মূলমন্ত্র।
No comments