139. মানুষের সর্বোৎকৃষ্ট শিক্ষকই হল মহৎ ব্যক্তিদের জীবনী।
পার্থিব বস্তুজগতে সকল প্রাণীকূলের মধ্যে একমাত্র মানবজাতি জ্ঞান সাধনা বা বিদ্যা অর্জন করার ক্ষমতা রাখে। আদিকাল থেকে শুরু করে আধুনিক সভ্যতা পর্যন্ত যা কিছু উদ্ভাবিত হয়েছে তার পেছনে বিশেষ ব্যক্তিদের অবদান অনস্বীকার্য। জ্ঞান-বিজ্ঞানের বিভিন্ন শাখা যেমন- ধর্মতত্ত্ব, অর্থনীতি, রাষ্ট্র ও
সমাজবিজ্ঞান, চিকিৎসাবিজ্ঞান, সাহিত্য ও সংস্কৃতি প্রভৃতি ক্ষেত্রে বিভিন্ন মনীষী অসংখ্য অবদান রেখে গেছেন। এসব বিষয়গুলো চর্চার মাধ্যমে আমরা সভ্যতাকে ক্রমশ সমৃদ্ধ করে চলেছি। অপরের তৈরি দৃষ্টান্ত অনুসরণ করেই মানুষ নিজ জ্ঞান সাধনায় ব্রতী হয়। মানুষের জ্ঞান সাধনাকে যুক্তিসম্মত ও মর্যাদাপূর্ণ করতে হলে মহৎ ব্যক্তিদের রেখে যাওয়া শিক্ষা, আদর্শ, নির্দেশিত পথ এবং উপদেশ অনুসরণ করতে হয়। এর সমন্বয়সাধন ব্যতিত সকল শিক্ষা ব্যর্থতায় পর্যবসিত হয়। তাদের প্রদর্শিত পথই মানুষকে সঠিক পথে পরিচালিত করে। জ্ঞানের পথ সুপ্রশস্ত ও অবধারিত। জ্ঞানের রাজ্যে প্রবেশ করতে হলে অবশ্যই জ্ঞানী মানুষদের সৃষ্টিকর্মের সাথে সংযোগ রাখতে হবে। তাদের অবদানকে বাদ দিলে জ্ঞানচর্চা অসম্পূর্ণ থেকে যায়। এই পৃথিবীতে যারা জগদ্বিখ্যাত এবং জ্ঞানপিয়াসী মানুষ তারা অবশ্যই চিরস্মরণীয় ও সম্মানিত। তারা যদি জ্ঞানের নতুন নতুন শাখা আবিষ্কার, জ্ঞান আহরণের নতুন নতুন রীতি ও পদ্ধতি সৃষ্টি করে না যেতেন, তাহলে কোনক্রমেই মানুষ সফলভাবে জ্ঞানচর্চা অব্যাহত রাখতে পারত না। মহান ব্যক্তিরা জ্ঞানের রাজ্যে নতুন দিগন্তের সূচনা করে গেছেন। জ্ঞান মানুষকে সচেতন করে, মানুষের মানসিক গুণাবলির বিকাশ ঘটায়। জ্ঞানচর্চা আলোকিত মানুষের জন্ম দেয়। এর ফলে মানুষের অন্ধকার জীবনের অর্থাৎ নিরক্ষরতার অবসান ঘটে। দোলনা থেকে কবর পর্যন্ত জ্ঞান অর্জনের প্রক্রিয়া প্রবাহমান থাকে। জ্ঞান ও সুশিক্ষা আমাদেরকে ভালো-মন্দ, ন্যায়-অন্যায় প্রভৃতি সম্পর্কে ধারণা দেয়। জ্ঞানের সঠিক চর্চা এবং সফল প্রয়োগ নিশ্চিত করতে হলে এক্ষেত্রে যারা বিজ্ঞ ও বরণীয় তাদেরকে অনুসরণ করা আমাদের কর্তব্য। মহৎ ও জ্ঞানী ব্যক্তিদের রেখে যাওয়া পথই জীবনের সকল ক্ষেত্রে আমাদের উন্নতি ও সমৃদ্ধি নিশ্চিত করে। তাদেরকে অনুসরণ করলে মানুষ মহৎ, উদার ও সুশিক্ষিত হওয়ার সুযোগ পাবে।
সমাজবিজ্ঞান, চিকিৎসাবিজ্ঞান, সাহিত্য ও সংস্কৃতি প্রভৃতি ক্ষেত্রে বিভিন্ন মনীষী অসংখ্য অবদান রেখে গেছেন। এসব বিষয়গুলো চর্চার মাধ্যমে আমরা সভ্যতাকে ক্রমশ সমৃদ্ধ করে চলেছি। অপরের তৈরি দৃষ্টান্ত অনুসরণ করেই মানুষ নিজ জ্ঞান সাধনায় ব্রতী হয়। মানুষের জ্ঞান সাধনাকে যুক্তিসম্মত ও মর্যাদাপূর্ণ করতে হলে মহৎ ব্যক্তিদের রেখে যাওয়া শিক্ষা, আদর্শ, নির্দেশিত পথ এবং উপদেশ অনুসরণ করতে হয়। এর সমন্বয়সাধন ব্যতিত সকল শিক্ষা ব্যর্থতায় পর্যবসিত হয়। তাদের প্রদর্শিত পথই মানুষকে সঠিক পথে পরিচালিত করে। জ্ঞানের পথ সুপ্রশস্ত ও অবধারিত। জ্ঞানের রাজ্যে প্রবেশ করতে হলে অবশ্যই জ্ঞানী মানুষদের সৃষ্টিকর্মের সাথে সংযোগ রাখতে হবে। তাদের অবদানকে বাদ দিলে জ্ঞানচর্চা অসম্পূর্ণ থেকে যায়। এই পৃথিবীতে যারা জগদ্বিখ্যাত এবং জ্ঞানপিয়াসী মানুষ তারা অবশ্যই চিরস্মরণীয় ও সম্মানিত। তারা যদি জ্ঞানের নতুন নতুন শাখা আবিষ্কার, জ্ঞান আহরণের নতুন নতুন রীতি ও পদ্ধতি সৃষ্টি করে না যেতেন, তাহলে কোনক্রমেই মানুষ সফলভাবে জ্ঞানচর্চা অব্যাহত রাখতে পারত না। মহান ব্যক্তিরা জ্ঞানের রাজ্যে নতুন দিগন্তের সূচনা করে গেছেন। জ্ঞান মানুষকে সচেতন করে, মানুষের মানসিক গুণাবলির বিকাশ ঘটায়। জ্ঞানচর্চা আলোকিত মানুষের জন্ম দেয়। এর ফলে মানুষের অন্ধকার জীবনের অর্থাৎ নিরক্ষরতার অবসান ঘটে। দোলনা থেকে কবর পর্যন্ত জ্ঞান অর্জনের প্রক্রিয়া প্রবাহমান থাকে। জ্ঞান ও সুশিক্ষা আমাদেরকে ভালো-মন্দ, ন্যায়-অন্যায় প্রভৃতি সম্পর্কে ধারণা দেয়। জ্ঞানের সঠিক চর্চা এবং সফল প্রয়োগ নিশ্চিত করতে হলে এক্ষেত্রে যারা বিজ্ঞ ও বরণীয় তাদেরকে অনুসরণ করা আমাদের কর্তব্য। মহৎ ও জ্ঞানী ব্যক্তিদের রেখে যাওয়া পথই জীবনের সকল ক্ষেত্রে আমাদের উন্নতি ও সমৃদ্ধি নিশ্চিত করে। তাদেরকে অনুসরণ করলে মানুষ মহৎ, উদার ও সুশিক্ষিত হওয়ার সুযোগ পাবে।
শিক্ষা: জ্ঞানের অথৈ সমুদ্রে মহৎ ব্যক্তিরাই মানুষের জন্য দিক নির্দেশক ভূমিকা পালন করে। তাদেরকে অনুসরণ করলে পরবর্তী প্রজন্মও সফলতা লাভ করতে পারবে।
No comments