136. মানুষ বাঁচে তার কর্মের মধ্যে, বয়সের মধ্যে নয়।
মানুষের জীবনকে বয়সের সীমারেখা দিয়ে পরিমাপ করা যায় না। দীর্ঘজীবন মানুষের বড়ত্বকে প্রকাশ করে না। মৃত্যু মানুষের জীবন যাত্রাকে থামিয়ে দেয়। কিন্তু কর্মের ফল এবং গুণাগুণ বিদ্যমান থাকবে পৃথিবী ধ্বংসের পূর্ব মুহূর্ত পর্যন্ত। মানুষের ক্ষণস্থায়ী জীবন থেমে যেতে পারে যেকোনো মুহূর্তে। কিন্তু নিজ কর্মের মাধ্যমে মানুষ বেঁচে থাকে অনন্তকাল। কর্মের দ্বারাই মানব মনে স্থায়ীভাবে জায়গা করে নেয়া যায়। মানুষ
যেকোনো ব্যক্তিকে তার কর্মফল বা কর্মগুণ দ্বারা বিখ্যাত বা কুখ্যাত হিসাবে মূল্যায়ন করে দীর্ঘকাল যাবত। মহৎ কর্মই মানুষকে অমরত্ব দান করে। মহৎ সৃষ্টিশীলতার জন্যই মানুষ পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ জীব হিসেবে বিবেচিত হয়েছে। ভাল কাজই মানুষকে এক যুগ থেকে অন্য যুগে পৌঁছে দেয়। মানুষকে শ্রদ্ধা, ভক্তি ভালোবাসায় সিক্ত করে। পৃথিবীতে অসংখ্য মানুষ এসেছে, অনেকে চলে গেছে, কিন্তু মহাকালের যাত্রায় স্থান করে নিয়েছে খুব অল্প সংখ্যক মানুষ। তাঁদেরকে বাঁচিয়ে রেখেছে তাঁদের মহৎকর্ম। মানবজীবনের সবচেয়ে বড় অর্জন হলো তার মহৎকর্ম। মৃত্যুর পরও মানুষ তার মহৎ কর্মগুণে অমরত্ব লাভ করে। মহামানবদের দৈহিক মৃত্যু ঘটলেও তাদের মহৎ কর্ম আজও শাশ্বত অম্লান। বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, মাদার তেরেসা, বিজ্ঞানী আইনস্টাইন, নিউটন প্রমুখ তাঁদের কর্মের মাধ্যমে আজও স্মরণীয় হয়ে আছেন। মৃত্যুর পরেও তাঁরা মানুষের হৃদয়ে শ্রদ্ধায়, ভালোবাসায় বেঁচে আছেন। তাঁদের কর্মই তাদের বাঁচিয়ে রেখেছে। তাঁদের কল্যাণধর্মী চিন্তা ও কর্ম মানুষকে যতদিন প্রাণিত করবে, পথ দেখাবে তাঁরা ততদিন বেঁচে থাকবেন।
যেকোনো ব্যক্তিকে তার কর্মফল বা কর্মগুণ দ্বারা বিখ্যাত বা কুখ্যাত হিসাবে মূল্যায়ন করে দীর্ঘকাল যাবত। মহৎ কর্মই মানুষকে অমরত্ব দান করে। মহৎ সৃষ্টিশীলতার জন্যই মানুষ পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ জীব হিসেবে বিবেচিত হয়েছে। ভাল কাজই মানুষকে এক যুগ থেকে অন্য যুগে পৌঁছে দেয়। মানুষকে শ্রদ্ধা, ভক্তি ভালোবাসায় সিক্ত করে। পৃথিবীতে অসংখ্য মানুষ এসেছে, অনেকে চলে গেছে, কিন্তু মহাকালের যাত্রায় স্থান করে নিয়েছে খুব অল্প সংখ্যক মানুষ। তাঁদেরকে বাঁচিয়ে রেখেছে তাঁদের মহৎকর্ম। মানবজীবনের সবচেয়ে বড় অর্জন হলো তার মহৎকর্ম। মৃত্যুর পরও মানুষ তার মহৎ কর্মগুণে অমরত্ব লাভ করে। মহামানবদের দৈহিক মৃত্যু ঘটলেও তাদের মহৎ কর্ম আজও শাশ্বত অম্লান। বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, মাদার তেরেসা, বিজ্ঞানী আইনস্টাইন, নিউটন প্রমুখ তাঁদের কর্মের মাধ্যমে আজও স্মরণীয় হয়ে আছেন। মৃত্যুর পরেও তাঁরা মানুষের হৃদয়ে শ্রদ্ধায়, ভালোবাসায় বেঁচে আছেন। তাঁদের কর্মই তাদের বাঁচিয়ে রেখেছে। তাঁদের কল্যাণধর্মী চিন্তা ও কর্ম মানুষকে যতদিন প্রাণিত করবে, পথ দেখাবে তাঁরা ততদিন বেঁচে থাকবেন।
শিক্ষা: কর্মই মানুষের প্রকৃত পরিচয়। মহৎ কাজের মাধ্যমেই মানুষ চিরকাল বেঁচে থাকে। ফলে জগতের কল্যাণকর কাজে নিজেকে নিয়োজিত করা উচিত।
This comment has been removed by the author.
ReplyDeleteThis comment has been removed by the author.
ReplyDeleteThis comment has been removed by the author.
ReplyDeleteNice Post I'm a blogger. I work in same trofic. So read more articles visit my blog abcidealschool
ReplyDelete