105. প্রয়োজনীয়তাই উদ্ভাবনের জনক।
সৃষ্টির আদিকালে, যখন মানুষ বিশৃঙ্খল ও নিরাপত্তাহীন জীবন-যাপন করতো। তখনই তারা একটা শৃঙ্খলাবদ্ধ, নিরাপদ ও সভ্য সমাজ জীবন গঠনের প্রয়োজনীয়তা অনুভব করে। আর তখন থেকেই মানুষের উদ্ভাবন ক্ষমতার সূচনা ঘটে যার ধারাবাহিকতা বর্তমানে অব্যাহত আছে এবং অনাদিকাল পর্যন্ত চলতে থাকবে। সমাজে জীবনধারণ করতে অনেক কিছুর প্রয়োজনীয়তা দেখা দেয়। মানুষকে সর্বদা সচেষ্ট থাকতে
হয় সেই প্রয়োজন মিটানোর জন্য। বিচিত্রমুখী উদ্ভাবনের জন্য সমাজে সভ্যতার বিচিত্র রূপ পরিলক্ষিত হয়। মানুষের সীমাহীন চাহিদা মিটাতে তৈরি হয়েছে নানা রকম জিনিসপত্র। প্রয়োজনের তাগিদেই মানুষ রেডিও, টেলিভিশন, কম্পিউটার, বিদ্যুৎ, এরোপ্লেন, ট্রেন ইত্যাদি আবিষ্কার করেছে। মানুষ স্বাচ্ছন্দ্যপূর্ণ জীবনযাপন করতে চায় এবং দুঃখ-কষ্ট থেকে পরিত্রাণ পেতে চায়। এক্ষেত্রে বিলাস বহুল উপাদান আবিষ্কারের মাধ্যমে মানুষ তার অনাকাঙ্ক্ষিত সুখী জীবন পেয়েছে। মানুষের প্রয়োজনের গভীরতাই তার উদ্ভাবনের নেশাকে বাড়িয়ে দিয়েছে। প্রয়োজন ছাড়া মানুষ কখনো কোনো কিছু সৃষ্টির তাগিদ অনুভব করেনি। তারা দুঃখ ও যন্ত্রণা সঙ্কুল দুর্গম পথে অগ্রসর হয়েছে প্রয়োজন নিবারণের জন্য। এভাবে মানুষ তার অত্যাবশ্যক সব চাহিদা মিটাতে হাজারো জিনিসের উদ্ভাবন করেছে। যখন যে জিনিসের অভাব ও প্রয়োজনবোধ করেছে তখন সে অনুযায়ী শক্তি, সাধনা, মেধা ও কর্মদক্ষতা দিয়ে নতুন নতুন প্রয়োজনীয় জিনিস তৈরি করে। জ্ঞান আহরণের কৌতূহল মানুষের প্রয়োজনকে মহাকাশ পর্যন্ত বিস্তৃত করেছে। প্রয়োজনের কোনো শেষ নেই তাই উদ্ভাবনের অন্ত নেই। প্রয়োজন ও উদ্ভাবন পরস্পর বিপরীতমুখী হলেও একে অপরের পরিপূরক। প্রয়োজন আছে বলেই মানুষ প্রতিনিয়ত উদ্ভাবন করে চলেছে।
হয় সেই প্রয়োজন মিটানোর জন্য। বিচিত্রমুখী উদ্ভাবনের জন্য সমাজে সভ্যতার বিচিত্র রূপ পরিলক্ষিত হয়। মানুষের সীমাহীন চাহিদা মিটাতে তৈরি হয়েছে নানা রকম জিনিসপত্র। প্রয়োজনের তাগিদেই মানুষ রেডিও, টেলিভিশন, কম্পিউটার, বিদ্যুৎ, এরোপ্লেন, ট্রেন ইত্যাদি আবিষ্কার করেছে। মানুষ স্বাচ্ছন্দ্যপূর্ণ জীবনযাপন করতে চায় এবং দুঃখ-কষ্ট থেকে পরিত্রাণ পেতে চায়। এক্ষেত্রে বিলাস বহুল উপাদান আবিষ্কারের মাধ্যমে মানুষ তার অনাকাঙ্ক্ষিত সুখী জীবন পেয়েছে। মানুষের প্রয়োজনের গভীরতাই তার উদ্ভাবনের নেশাকে বাড়িয়ে দিয়েছে। প্রয়োজন ছাড়া মানুষ কখনো কোনো কিছু সৃষ্টির তাগিদ অনুভব করেনি। তারা দুঃখ ও যন্ত্রণা সঙ্কুল দুর্গম পথে অগ্রসর হয়েছে প্রয়োজন নিবারণের জন্য। এভাবে মানুষ তার অত্যাবশ্যক সব চাহিদা মিটাতে হাজারো জিনিসের উদ্ভাবন করেছে। যখন যে জিনিসের অভাব ও প্রয়োজনবোধ করেছে তখন সে অনুযায়ী শক্তি, সাধনা, মেধা ও কর্মদক্ষতা দিয়ে নতুন নতুন প্রয়োজনীয় জিনিস তৈরি করে। জ্ঞান আহরণের কৌতূহল মানুষের প্রয়োজনকে মহাকাশ পর্যন্ত বিস্তৃত করেছে। প্রয়োজনের কোনো শেষ নেই তাই উদ্ভাবনের অন্ত নেই। প্রয়োজন ও উদ্ভাবন পরস্পর বিপরীতমুখী হলেও একে অপরের পরিপূরক। প্রয়োজন আছে বলেই মানুষ প্রতিনিয়ত উদ্ভাবন করে চলেছে।
শিক্ষা: প্রয়োজন পূরণ করার তাগিদেই উদ্ভাবনের প্রক্রিয়া এগিয়ে চলে। তাই উদ্ভাবনের জনক হিসেবে প্রয়োজনীয়তাকে আখ্যায়িত করা হয়। যখনই প্রয়োজন দেখা দেয় তখনই উদ্ভাবনের সূচনা ঘটে।
No comments