90. নিতান্ত নির্বোধ শুধু সেইজন অমূল্য সময় করে বৃথায় যাপন।
সময় চিরসিত্য, অনন্ত এক দুর্লভ সম্পদ। এ বিশ্বের সকল কর্মকান্ড বৃহৎ বা ক্ষুদ্র, সব কিছুরই আধার সময়। সময়ের সদ্ব্যবহার মানুষকে সত্যিকারের মানুষ হতে, জীবনকে অর্থপূর্ণ করে তুলতে সাহায্য করে। কারণ এ ক্ষণস্থায়ী মানবজীবনকে গৌরবময়, স্মরণীয় ও বরণীয় করে তোলার একমাত্র উপায় হচ্ছে বহমান সময়ের সাথে তাল মিলিয়ে কাজ করা। জীবনের কর্মকান্ডের মধ্যেই মানুষের নাম, যশ, পতিপত্তি, খ্যাতি, সব কিছুই
নির্ভর করে। হযরত আলী (রা.) বলেন- ‘যারা সময়ের সদ্ব্যবহার করে তারাই জীবনে সফলতা লাভ করে।’ তাই সময়ের সদ্ব্যবহারই জীবনের সফলতার মূলমন্ত্র। মানবজীবন সীমিত সময়ের হলেও তা শুধু জন্ম আর মৃত্যুর জন্যে নয়। তার উপর দায়িত্ব আছে মহৎ কিছু করবার, সময় কে যথার্থভাবে ব্যবহার করার। কারণ পৃথিবীতে যারা স্মরণীয়, বরণীয় হয়েছেন, তাঁরা কখনোই সময় বৃথা নষ্ট করেননি। ডা. লুৎফর রহমান বলেন- ‘জ্ঞানী যারা তারা নিরন্তর সময়ের প্রান্তর হতে মণিমুক্তা কুড়িয়ে নিচ্ছেন।’ কিন্তু তারাই অত্যন্ত বোকা যারা কখনোই সময়ের সদ্ব্যবহার করে না। এসব অমিতব্যয়ী লক্ষ্মীছাড়া মানুষগুলো আজকের কাজ আগামী দিনের জন্যে ফেলে রাখে। ফলস্বরূপ, পৃথিবীতে এদেরকে নিঃস্ব, বঞ্চিত ও পরমুখাপেক্ষী হয়ে জীবনযাপন করতে হয়। অসময়ে কপাল চাপড়ায় আর ভাগ্যকে দোষ দেয়। অর্থাৎ এই নির্বোধ মানুষগুলো প্রথমে জীবনের সুবর্ণ সময়কে অপচয় করে। আর পরে তার জন্যে অনুশোচনা করে। কিন্তু ততক্ষণে তাদের জীবনাকাশ ঘন কালো মেঘে ঢেকে যায়। আমরা জানি ওয়াটার লু যুদ্ধে নেপোলিয়নের সেনাপতি নির্দিষ্ট সময়ের কিছুক্ষণ পরে সসৈন্যে যুদ্ধক্ষেত্রে হাজির হওয়ায় নেপোলিয়ানের শোচনীয় পরাজয় হয়েছিল। সময়ের সদ্ব্যবহার মানুষকে উন্নতির শিখরে পৌঁছে দেয় আবার সেই সময়ের অবহেলাতেই জীবনে আসে ঘোর অনিমশা।
নির্ভর করে। হযরত আলী (রা.) বলেন- ‘যারা সময়ের সদ্ব্যবহার করে তারাই জীবনে সফলতা লাভ করে।’ তাই সময়ের সদ্ব্যবহারই জীবনের সফলতার মূলমন্ত্র। মানবজীবন সীমিত সময়ের হলেও তা শুধু জন্ম আর মৃত্যুর জন্যে নয়। তার উপর দায়িত্ব আছে মহৎ কিছু করবার, সময় কে যথার্থভাবে ব্যবহার করার। কারণ পৃথিবীতে যারা স্মরণীয়, বরণীয় হয়েছেন, তাঁরা কখনোই সময় বৃথা নষ্ট করেননি। ডা. লুৎফর রহমান বলেন- ‘জ্ঞানী যারা তারা নিরন্তর সময়ের প্রান্তর হতে মণিমুক্তা কুড়িয়ে নিচ্ছেন।’ কিন্তু তারাই অত্যন্ত বোকা যারা কখনোই সময়ের সদ্ব্যবহার করে না। এসব অমিতব্যয়ী লক্ষ্মীছাড়া মানুষগুলো আজকের কাজ আগামী দিনের জন্যে ফেলে রাখে। ফলস্বরূপ, পৃথিবীতে এদেরকে নিঃস্ব, বঞ্চিত ও পরমুখাপেক্ষী হয়ে জীবনযাপন করতে হয়। অসময়ে কপাল চাপড়ায় আর ভাগ্যকে দোষ দেয়। অর্থাৎ এই নির্বোধ মানুষগুলো প্রথমে জীবনের সুবর্ণ সময়কে অপচয় করে। আর পরে তার জন্যে অনুশোচনা করে। কিন্তু ততক্ষণে তাদের জীবনাকাশ ঘন কালো মেঘে ঢেকে যায়। আমরা জানি ওয়াটার লু যুদ্ধে নেপোলিয়নের সেনাপতি নির্দিষ্ট সময়ের কিছুক্ষণ পরে সসৈন্যে যুদ্ধক্ষেত্রে হাজির হওয়ায় নেপোলিয়ানের শোচনীয় পরাজয় হয়েছিল। সময়ের সদ্ব্যবহার মানুষকে উন্নতির শিখরে পৌঁছে দেয় আবার সেই সময়ের অবহেলাতেই জীবনে আসে ঘোর অনিমশা।
শিক্ষা: সময়ের অবহেলা মানে জীবনকে অবহেলা করা। সেই বোকা যে সময়কে মূল্য দিতে জানে না। সুতরাং সময়ের সদ্ব্যবহার যেকোনো ব্যক্তির জন্য উন্নতির শিখরে আরোহণের প্রধান চাবিকাঠি।
No comments