63. জন্মিলে মরিতে হবে, অমর কে কোথা কবে?
সৃষ্টিকর্তা এই মহাবিশ্ব সৃষ্টি করেছেন। সবুজ শ্যামলে সুন্দর করে সাজিয়েছেন এই পৃথিবী। তবে তার সেরা সৃষ্টি হলাম আমরা মানুষ জাতি। তিনি আমাদেরকে জীবন দিয়েছেন। আমাদের জীবন বড় ক্ষণস্থায়ী তা আটকে আছে সুনির্দিষ্ট বাঁধাধরা কিছু নিয়মে। এই জীবনের আয়ু নির্দিষ্ট, অনন্তকালের নয়; এর শেষ আছে। আমাদের জীবন অবিনশ্বর নয় বরং তা নশ্বর। জীবনের শুরু হয় জন্ম দিয়ে এর পরিসমাপ্তি ঘটে মৃত্যুর
মাধ্যমে। জন্ম হয়েছে যার মৃত্যু তার নিশ্চিত। পৃথিবীতে এমন কোনো জীবন নেই, যার জন্ম হয়েছে কিন্তু মৃত্যু হবে না। মৃত্যুকে থামানো যায় না বলেই মানুষ কখনো অমর হতে পারে না। মানুষের শরীর পঁচনশীল মৃত্যুর পর ধীরে ধীরে মিশে যায় পৃথিবীর মাটিতে। মানুষ হয়তো অন্যের স্মৃতিতে বেঁচে থাকতে পারে, কিন্তু স্বশরীরে কেউ কোনোদিন অমর হতে পারে না। মৃত্যুকে মানুষ না চাইলেও মৃত্যুই মানুষকে কেঁড়ে নিয়ে যায় এই সুন্দর পৃথিবী থেকে। মৃত্যু কখনো কাউকে অমর হতে দেয় না। প্রত্যেক জীবের জন্য মৃত্যু অবধারিত সত্য। সৃষ্টিকর্তা মানুষকে যে নির্দিষ্ট সময় বেধে দিয়ে পৃথিবীতে পাঠিয়েছেন, কখনোই এই নিয়মের ব্যত্যয় ঘটেনি, ঘটে না আর ঘটবেও না। আয়ু নির্দিষ্ট, মানুষ পৃথিবী ছেড়ে চলে যায় কিন্তু অমর থেকে যায় তার সৃষ্টিকর্ম।
মাধ্যমে। জন্ম হয়েছে যার মৃত্যু তার নিশ্চিত। পৃথিবীতে এমন কোনো জীবন নেই, যার জন্ম হয়েছে কিন্তু মৃত্যু হবে না। মৃত্যুকে থামানো যায় না বলেই মানুষ কখনো অমর হতে পারে না। মানুষের শরীর পঁচনশীল মৃত্যুর পর ধীরে ধীরে মিশে যায় পৃথিবীর মাটিতে। মানুষ হয়তো অন্যের স্মৃতিতে বেঁচে থাকতে পারে, কিন্তু স্বশরীরে কেউ কোনোদিন অমর হতে পারে না। মৃত্যুকে মানুষ না চাইলেও মৃত্যুই মানুষকে কেঁড়ে নিয়ে যায় এই সুন্দর পৃথিবী থেকে। মৃত্যু কখনো কাউকে অমর হতে দেয় না। প্রত্যেক জীবের জন্য মৃত্যু অবধারিত সত্য। সৃষ্টিকর্তা মানুষকে যে নির্দিষ্ট সময় বেধে দিয়ে পৃথিবীতে পাঠিয়েছেন, কখনোই এই নিয়মের ব্যত্যয় ঘটেনি, ঘটে না আর ঘটবেও না। আয়ু নির্দিষ্ট, মানুষ পৃথিবী ছেড়ে চলে যায় কিন্তু অমর থেকে যায় তার সৃষ্টিকর্ম।
শিক্ষা: মানুষ মরণশীল, প্রতিনিয়ত সে মৃত্যুর দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। মৃত্যুকে ফাঁকি দিয়ে অমর হওয়া তাই অসম্ভব।
not bad
ReplyDeleteWelltried