26. আমরা শক্তি আমরা বল, আমরা ছাত্রদল মোদের পায়ের তলায় মূর্ছে তুফান ঊর্ধ্বে বিমান ঝড়-বাদল, আমরা ছাত্রদল।
ছাত্ররাই প্রত্যেক দেশের শক্তি ও ভবিষ্যতের সম্ভাবনা। মানুষের সবচেয়ে সৃজনশীল নির্ভীক সময় হলো ছাত্রজীবন। ছাত্রজীবন তারুণ্যে পরিপূর্ণ থাকে। ফলে তরুণ ছাত্রসমাজ কিছুতেই ভয় পায় না। কোনো অন্যায়, অত্যাচার, শোষণ, পীড়ন, সামাজিক বৈষম্য, ভেদাভেদের প্রতি তারা মাথা নোয়ায় না। সব ভয় ত্যাগ করে অসীম সাহসের সাথে এসবের মোকাবেলা করে। ছাত্র সমাজ অন্যায়ের বিরুদ্ধে, কখনও পরাজিত
হয়েছে এমন ইতিহাস নেই। ভবিষ্যতে কখনও পরাজিত হবে না যতক্ষণ ছাত্র সমাজের ভিত্তি হবে সত্য ও ন্যায়। দেশ, জাতির কল্যাণের জন্য যুগে যুগে তরুণ ছাত্র সমাজই সবার আগে এগিয়ে এসেছে। তারা দুর্দিনে ঘুমন্ত জাতিকে জাগিয়ে তোলে। শাসকের রক্ত চক্ষুর ভয়কে উপেক্ষা করে ছাত্র সমাজ। এর উদাহরণ ১৯৫২’র ২১ ফেব্রুয়ারি। মাতৃভাষা বাংলাকে রাষ্ট্রভাষা করার জন্য রাজপথে বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দেয়। ছাত্ররা জীবন উৎসর্গ করে দিয়েছিল পাক বাহিনীর বন্দুকের গুলিতে। তার পর ১৯৬২-র শিক্ষা আন্দোলন, ১৯৬৯’র গণঅভ্যুত্থানে ছাত্র সমাজের সাহসী ভূমিকা অগ্রগণ্য। ১৯৭১ সালের ২রা মার্চ ছাত্ররাই সর্বপ্রথম বাংলাদেশের পতাকা উত্তোলন করে। পাক বাহিনীও বুঝতে পেরেছিল যে, ছাত্র সমাজকে দমন করতে পারলেই, পূর্ব পাকিস্তানকে (বর্তমান বাংলাদেশ) দমন করে রাখা যাবে। তাই তো পাক বাহিনী সর্বপ্রথম ছাত্রদের ওপর নির্মমভাবে ঝাপিয়ে পড়েছিল। তারপর ১৯৯০’র স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলন ২০১৩’র যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের জন্য আন্দোলনে ছাত্র সমাজের ভূমিকা মুখ্য। সব বাধা অতিক্রম করে বীরদর্পে সামনে এগিয়ে চলাই ছাত্র সমাজের বৈশিষ্ট্য।
হয়েছে এমন ইতিহাস নেই। ভবিষ্যতে কখনও পরাজিত হবে না যতক্ষণ ছাত্র সমাজের ভিত্তি হবে সত্য ও ন্যায়। দেশ, জাতির কল্যাণের জন্য যুগে যুগে তরুণ ছাত্র সমাজই সবার আগে এগিয়ে এসেছে। তারা দুর্দিনে ঘুমন্ত জাতিকে জাগিয়ে তোলে। শাসকের রক্ত চক্ষুর ভয়কে উপেক্ষা করে ছাত্র সমাজ। এর উদাহরণ ১৯৫২’র ২১ ফেব্রুয়ারি। মাতৃভাষা বাংলাকে রাষ্ট্রভাষা করার জন্য রাজপথে বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দেয়। ছাত্ররা জীবন উৎসর্গ করে দিয়েছিল পাক বাহিনীর বন্দুকের গুলিতে। তার পর ১৯৬২-র শিক্ষা আন্দোলন, ১৯৬৯’র গণঅভ্যুত্থানে ছাত্র সমাজের সাহসী ভূমিকা অগ্রগণ্য। ১৯৭১ সালের ২রা মার্চ ছাত্ররাই সর্বপ্রথম বাংলাদেশের পতাকা উত্তোলন করে। পাক বাহিনীও বুঝতে পেরেছিল যে, ছাত্র সমাজকে দমন করতে পারলেই, পূর্ব পাকিস্তানকে (বর্তমান বাংলাদেশ) দমন করে রাখা যাবে। তাই তো পাক বাহিনী সর্বপ্রথম ছাত্রদের ওপর নির্মমভাবে ঝাপিয়ে পড়েছিল। তারপর ১৯৯০’র স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলন ২০১৩’র যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের জন্য আন্দোলনে ছাত্র সমাজের ভূমিকা মুখ্য। সব বাধা অতিক্রম করে বীরদর্পে সামনে এগিয়ে চলাই ছাত্র সমাজের বৈশিষ্ট্য।
শিক্ষা: দেশ ও জাতির দুঃসময়ে অন্যায়-অত্যাচার, শোষণ-পীড়নসহ সব বিপদে সবার আগে ছাত্র সমাজ এগিয়ে আসে। কারণ তরুণ ছাত্র সমাজ কখনও অন্যায় সহ্য করতে পারে না। তাদের সাহস ও উদ্ভাবনী শক্তি এবং নিত্য নতুন চিন্তার কাছে সব প্রতিকূল শক্তি হার মানে। জয়ী হয় জাতির শক্তি, জাতির ভবিষ্যৎ, ছাত্র সমাজ।
No comments